মেয়েদের দ্রুত তৃপ্তি দেওয়ার উপায়

লাস্টনিউজবিডি,০৫ সেপ্টেম্বর,নিউজ ডেস্ক: স্ত্রীকে পরিপূর্ন যৌন তৃপ্তি দেওয়ার উপায় – প্রত্যেক স্বামীর জন্য জানা জরুরী স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায়–
১। গালে ঠোঁটে ঘন ঘন চুম্বন করা।
২। স্ত্রীর ঊরুদেশ জোরে জোরে মৈথুনের আগে ঘর্ষণ করা।
৩। সম্ভোগের আগে যোনিদেশ, ভগাঙ্কুর কামাদ্রি আলতো ভাবে ঘর্ষণ করা।
৪। ভগাঙ্কুর মর্দন।
৫। মৈথুনকালে স্তন মর্দ্দন।
৬। সহাবাসের আগে যদি পুরুষাঙ্গের আগায় খুব সামান্য পরিমাণ কর্পূর লাগানো হয় তবে স্ত্রী দ্রুত তৃপ্তি লাভ করে থাকে। তবে কর্পূর যেন বেশি না হয়, তাতে স্ত্রী যোনি ও পুরুষাঙ্গ জ্বলন অনুভূত হতে পারে।
আসুন জেনে নেই সেই বিষয়গুলি কি কি –
১। ধার্মিকতা ও ধর্মীয় অনুভূতিঃ
নারী কতটা ধার্মিক তার চেয়ে সে ধর্মীয় অনুভুতি সম্পর্কে কতটা আস্থাশীল তার উপর একজন পুরুষের ওই নারীর প্রতি ভালোলাগার মাত্রা নির্ভর করে।
২। সুগন্ধীঃ
মহিলাদের শরীরের মিষ্টি সুগন্ধ পুরুষের আকৃষ্টতায় নেশা ধরায়। এটি বাধ্যতামুলন নয় যে, নারীকে কোন একটি পারফিউম ব্যবহার করতে হবে। নারীর শরীরে প্রাকৃতিকভাবে যে গন্ধ থাকে, তা একধরনের প্রাকৃতিক অস্ত্র। এটাই পুরুষকে ঘায়েল করতে যথেষ্ট।
৩। আত্মবিশ্বাসঃ
পুরুষকে আকৃষ্ট করতে নারীর আত্মবিশ্বাসের বিকল্প নেই। যে নারী তার সৌন্দর্য্য এবং ব্যাক্তিত্ব নিয়ে আত্মবিশ্বাসী, পুরুষ তাকে ততটা বেশি পছন্দ করে।
৪। হাস্যোজ্জল মনোভাবঃ
সদা হাস্যোজ্জল নারীকে পুরুষ পছন্দের শীর্ষে রাখে। গোমড়ামুখো নারী পুরুষের প্রধান অপছন্দ। এছাড়া মেয়েদের হাসির সাথে তুলনীয় কিছু নেই বলে অনেক কবি বলে গেছেন।
৫। সঙ্গীকে নাম দিয়েই সম্মোধন করাঃ
অনেক পুরুষ তাদের স্ত্রীর মুখে তাদের নাম শুনতে চান। বিশেষ করে স্বামী-স্ত্রী একা থাকলে স্বামীর কানে ফিসফিস করে তার নাম উচ্চারন করে কথা বলার বিষয়টি অনেক পুরুষের জন্য আনন্দদায়ক।
৬। সুন্দর ফিগারঃ
পুরুষ নারীর কোমরের খাঁজ তথা কার্ভ দেখতে পছন্দ করে। নিতম্ব শরীরের সঙ্গে মানানসই হওয়া সৌন্দর্য্যের অন্যতম একটি আনুষাঙ্গিকতা।
৭। পারিপাটি ও সুন্দর পোষাকঃ
প্রত্যেক পুরুষই নারীর পরিপাটি সাজের আশিক। তবে তা অবশ্যই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য মানের হতে হবে।
বাম চোখের পাতা কাঁপে? তাহলে জেনে নিন, এর বিপদ সমূহ…
চোখের পাতা লাফাচ্ছে মানে আপনার বিপদ আসছে। কোনও কুসংস্কার নয়৷ বাস্তবিকই বাম চোখের পাতা কাঁপা মানে সমস্যা সামনে৷ চোখের পাতা কাঁপার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে৷
বাম চোখের পাতা কাঁপে? তাহলে জেনে নিন, এর বিপদ সমূহ :-
বিজ্ঞান জানাচ্ছে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার কারণেই মূলত চোখের পাতা কাঁপে। চোখের পাতা লাফানো একধরনের অসুখ৷ চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় বলা যায়, ‘মায়োকিমিয়া’ পেশীর সংকোচনের কারণেই চোখের পাতা লাফায়। এছাড়া জ্বর, সর্দি, কাশির মতো চোখের পাতা কাঁপাও বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার বাইরের লক্ষণ।
দুই একবার হঠাৎ চোখের পাতা লাফালে চিন্তার কিছু নেই৷ কিন্তু সেটা যদি মাত্রাতিরিক্ত হয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত৷ কি কি কারণে বাম চোখ বা ডান চোখের পাতা কাঁপে আসুন তা জেনে নেই।
দৃষ্টি সমস্যা: দৃষ্টিগত কোনও সমস্যা থাকলে চোখের ওপর চাপ পড়তে পারে৷ টিভি, কম্পিউটার, মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের আলোও চোখের দৃষ্টিতে প্রভাব ফেলতে পারে৷ আর এই সব সমস্যা থেকে চোখের পাতা লাফানোর উপসর্গ দেখা দিতে পারে৷
চোখের শুষ্কতা: কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলে, চোখে কনট্যাক্ট লেন্স ঠিকমতো না বসলে কিংবা বয়সজনিত কারণে চোখ শুকিয়ে যেতে পারে৷ এ কারণে চোখের পাতা লাফাতে পারে৷
মানসিক চাপ: কঠিন মানসিক চাপের ভেতর দিয়ে গেলে শরীর বিভিন্ন উপায়ে তার প্রতিক্রিয়া দেখায়৷ চোখের পাতা লাফানো মানসিক চাপের লক্ষণ হিসেবে প্রকাশ পেতে পারে অনেক ক্ষেত্রে৷
ক্লান্তি: পরিমিত ঘুমের অভাব বা অন্য কোনও কারণে ক্লান্তি থেকেও চোখের পাতা লাফানো শুরু হতে পারে৷ ঘুমের অভাবে চোখের পাতা লাফালে পরিমিত ঘুম হলেই সেরে যাবে৷
পুষ্টির ভারসাম্যহীনতা: পুষ্টির ভারসাম্যহীনতা চোখের পাতা লাফানোর একটি কারণ৷ বিশেষ করে ম্যাগনেসিয়ামের অভাবে এমন হতে পারে৷
অ্যালার্জি: যাদের চোখে অ্যালার্জি আছে, তারা চোখ চুলকায়৷ এতে চোখ থেকে জলের সঙ্গে কিছুটা হিস্টামিনও নির্গত হয়৷ হিস্টামিন চোখের পাতা লাফানোর জন্য দায়ি বলে মনে করা হয়৷
ক্যাফিন এবং অ্যালকোহল: কোনও কোনও বিশেষজ্ঞ মনে করেন, ক্যাফিন এবং অ্যালকোহল অতিরিক্ত পরিমাণে পান করলে চোখের পাতা লাফাতে পারে|
চোখের পাতা লাফাচ্ছে তাই নিশ্চই কোনো খারাপ খবর আসতে পারে। এই ধরণের চিন্তা না করে যদি শারীরিক সমস্যা থাকে সেটা দূর করুন। নয়তো কিন্তু আপনার কুসংস্কারই সত্যি হয়ে যেতে পারে৷
লাস্টনিউজবিডি/আঁখি
Comments are closed